🔴সাটারসহ ছাদ ধসে পড়ার কারণ নিয়ে তদন্ত চলছে

আক্কাছ আলী (মুন্সীগঞ্জ প্রতিনিধি)

মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ায় নির্মাণাধীন একটি ভবনের ছাদ ধসে ১৪ নির্মাণ শ্রমিক আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে চারজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তাদের দ্রুত উদ্ধার করে গজারিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়।

আক্কাছ আলী (মুন্সীগঞ্জ প্রতিনিধি)

মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ায় নির্মাণাধীন একটি ভবনের ছাদ ধসে ১৪ নির্মাণ শ্রমিক আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে চারজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তাদের দ্রুত উদ্ধার করে গজারিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়।

আহতদের পরিচয়:
রিয়াজুল (৩২), নাইম (২০), মাহেদুল (২৪), মিন্টু (৩৫), সুমন (২৪), মামুন আলী (২৮), আবুবকর (২২), রাকিব (২৮), কামাল (৫০), মিরাজ (২২), আল আমিন (২২), রাজিউল (২২), মানিক (২৭), এবং আজাদ (৩৫)। আহতদের অধিকাংশই ভোলার লালমোহন উপজেলার বাসিন্দা।

আহত নির্মাণশ্রমিক সুমন জানান, শনিবার সকালে সিটি অর্থনৈতিক অঞ্চলের ভেতরে ভবনের ঢালাই কাজ চলছিল। সকাল ৭টায় শুরু হওয়া কাজ দুপুর ১টার দিকে সাটারসহ ছাদের বড় অংশ ধসে পড়ে। এতে অনেকে আহত হন।

গজারিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডা. মো. সোলাইমান জানান, হাসপাতালে ১৪ জন আহত ব্যক্তি এসেছেন। তাদের মধ্যে চারজনের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। বাকিরা স্থানীয় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।

ঘটনার বিষয়ে গজারিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনোয়ার আলম আজাদ বলেন, খবর পাওয়া মাত্রই ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। আহতদের চিকিৎসার পাশাপাশি দুর্ঘটনার কারণ অনুসন্ধান করা হচ্ছে।

গজারিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কোহিনুর আক্তার বলেন, পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে এবং আহতদের চিকিৎসার বিষয়ে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখা হচ্ছে।

কনস্ট্রাকশন বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপক শহিদুল ইসলাম জানান, আহত শ্রমিকদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছে। তবে এই বিষয়ে বিস্তারিত পরে জানানো হবে।

দুর্ঘটনাটি ভবন নির্মাণের সুরক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে প্রশ্ন তুলছে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বিষয়টি তদন্ত করে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন স্থানীয়রা।

রিয়াজুল (৩২), নাইম (২০), মাহেদুল (২৪), মিন্টু (৩৫), সুমন (২৪), মামুন আলী (২৮), আবুবকর (২২), রাকিব (২৮), কামাল (৫০), মিরাজ (২২), আল আমিন (২২), রাজিউল (২২), মানিক (২৭), এবং আজাদ (৩৫)। আহতদের অধিকাংশই ভোলার লালমোহন উপজেলার বাসিন্দা।

আহত নির্মাণশ্রমিক সুমন জানান, শনিবার সকালে সিটি অর্থনৈতিক অঞ্চলের ভেতরে ভবনের ঢালাই কাজ চলছিল। সকাল ৭টায় শুরু হওয়া কাজ দুপুর ১টার দিকে সাটারসহ ছাদের বড় অংশ ধসে পড়ে। এতে অনেকে আহত হন।

গজারিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডা. মো. সোলাইমান জানান, হাসপাতালে ১৪ জন আহত ব্যক্তি এসেছেন। তাদের মধ্যে চারজনের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। বাকিরা স্থানীয় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।

ঘটনার বিষয়ে গজারিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনোয়ার আলম আজাদ বলেন, খবর পাওয়া মাত্রই ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। আহতদের চিকিৎসার পাশাপাশি দুর্ঘটনার কারণ অনুসন্ধান করা হচ্ছে।

গজারিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কোহিনুর আক্তার বলেন, পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে এবং আহতদের চিকিৎসার বিষয়ে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখা হচ্ছে।

কনস্ট্রাকশন বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপক শহিদুল ইসলাম জানান, আহত শ্রমিকদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছে। তবে এই বিষয়ে বিস্তারিত পরে জানানো হবে।

দুর্ঘটনাটি ভবন নির্মাণের সুরক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে প্রশ্ন তুলছে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বিষয়টি তদন্ত করে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন স্থানীয়রা।