January 6, 2025, 2:27 pm

শেখ মজিব এদেশের স্বাধীনতা চায়নি, চেয়ে ছিলেন আজীবন রাষ্ট্র নায়ক হতে

মোঃ নিজামুল ইসলাম

শেখ মজিব এদেশের স্বাধীনতা চায়নি, চেয়ে ছিলেন আজীবন রাষ্ট্র নায়ক হতে। এ্যাডভোকেট আব্দুস সালাম আজাদ

আক্কাছ আলী
(মুন্সীগঞ্জ)প্রতিনিধি 

শেখ মজিব এদেশের স্বাধীনতা চান নি চেয়ে ছিলেন আজীবন রাষ্ট্র নায়ক হতে, বাহাত্তুরের সংবিধানে লিখা ছিল জনগন দ্বারা নিয়ত্রিত ও জনগনের ভোটের মধ্যে দিয়ে এদেশের সরকার গঠিত হবে। গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা লাভ হবে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা হবে বহু দলিয় গণতন্ত্র থাকবে এই সংবিধানের মধ্যে প্রথমেই কালিমা লেপন করেছে আওয়ামীলীগের প্রতিষ্ঠিাতা শেখ মজিব তিনি নিজে নিজেই সমস্ত দল গুলোকে বন্ধ করে দিয়ে এক দলিয় শাসক ব্যবস্থা কায়েম করে বাকশাল গঠন করে ছিলেন।

সেখানেই আমাদের প্রথম সংবিধানে আঘাত হানে স্বৈরাচারী শেখ মজিব,শেখ মজিব ছিলেন এক নায়ক ত্রান্তিক নেতা তিনি চেয়ে ছিলেন আজীব রাষ্ট্র নায়ক হতে। (৩ ডিসেম্বর) শুক্রবার দুপুরে মুন্সীগঞ্জের টঙ্গিবাড়ী উপজেলার হাসাইল বানারী ইউনিয়ন বিএনপির পার্টি অফিস উদ্ধোধন ও আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ন মহা সচিব এ্যাডভোকেট আব্দুস সালাম আজাদ।

এসময় তিনি আরো বলেন শেখ মজিব চেয়ে ছিলেন আওয়ামীলীগের পরিবর্তে বাংলাদেশে আর যেন কোন দল না থাকে সেখানে তিনি সমস্ত দল গুলোকে বন্ধ করে দিয়ে এক মাত্র বাকশাল প্রতিষ্ঠ করেন তার পর তিনি প্রায় সারে ৪ শত পত্রিকা বন্ধ করে দিয়ে বাকশালের মুখপাত্র হিসাবে ৪টি পত্রিকা রেখে সমস্ত পত্রিকা বন্ধ করে দিয়ে সংবাদ পত্রের স্বাধীনতা কথা বলার অধিকারকে বন্ধ করে দিয়ে ছিলেন।

শেখ মজিবের দুঃস্বাশনের বিরুদ্ধে কথা বলতে গিয়ে প্রায় ৪০ হাজার মায়ের বুক খালি করা হয়েছে, শেখ মজিবের আমলে এত গুম হত্য হয়েছে তা পৃথিবীর মান চিত্রে কোন দেশে হয় নাই। জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষনা না দিলে এদেশ স্বাধীন হতো না। আমাদের দেশে মানুষের ও পশ্চিম পাকিস্তনের ধারনা ছিল হয়তোবা শেখ মজিব আনুষ্ঠানিক ভাবে স্বাধীনতা ঘোষনা দিবেন। এক দিকে বলা যায় তিনি পাকিস্তানি পাক হানাদার বাহীনির কাছে আত্মসমর্থ করেন তা নাহলে কেনই তিনি ঘরে থাকলেন, কোন রাজনৈতিক নেতা কর্মিরা ঘরে ছিলেন না, কিন্তু শেখ মজিব ঘরে ছিলেন তখন সবাই জানে রাজনৈতি নেত্রি বৃন্দ ঘরে থাকলে গ্রেফতার হবে। তিনি ঘরে থেকে পুলিশের হাতে ধরা দিয়ে পাকিস্তানে চলে যান।

শেখ মজিবের ব্যর্থতার কারনেই জিয়াউর রহমান সেদিন স্বাধীনতার ঘোষনা দিয়ে ছিলেন। হাসাইল বানারী ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মনির হোসেন শেখ এর সভাপতিত্বে সাধারণ সম্পাদক এম এ জামান এ্যপেলোর সঞ্চালনায় এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন টঙ্গিবাড়ী উপজেলা বিএনপির সভাপতি আলী আজগর রিপন মল্লিক,সাধারণ সম্পাদক আমীর হোসেন দোলন,সাবেক সাধারণ সম্পাদক আক্তার হোসেন মোল্লা,সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল হাই,বেতকা ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি কে এম জহিরুল ইসলাম, লেলিন,কামার খারা ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি শেখ জামাল,উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক আানছুর রহমান,সিনিয়র যুগ্ন আহ্বায়ক আলমঙ্গীর কবির,সদস্য সচিব মহসিন খান বাবু,স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক তানজিল আহাম্মেদ,সদস্য সচিব মারুফ ইসলাম সেন্টু,যুগ্ন আহ্বায়ক আব্দুল আউয়াল,মহিলা দলের সভা নেত্রি রাজিয়া সুলতানা সুমি,এবং ভিবিন্ন ইউনিয়নে বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতা কর্মি বৃন্দ।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *


আমাদের পেজ লাইক করুন