আওয়ামী ফ্যাসিবাদের আমলে বি এন পি,র রাজনীতির সব চেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ ছিল, ঢাকার রাজপথে এ্যাকটিভ থাকা।
ফ্যাসিস্ট হাসিনার প্রশাসন ও গুন্ডাবাহিনী ঢাকাকে একটা আওয়ামী দূর্গে পরিনত করে রেখেছিল। ঢাকার রাজপথ থেকে একে একে বি এন পি র নেতাদের গুম,খুন করে এক ভয়ের পরিবেশ তৈরি করা হয়েছিল । গত ১৭ বছরের আওয়ামী ফ্যাসিবাদের জামানায় ঢাকার রাজপথে এ্যাকটিভ থাকা মানেই জীবনের মায়া ত্যাগ করে রাজনীতি করা।
ঠিক সেই সময়ে ঢাকার রাজপথে, ঢাকা মহানগর ( উ:) বি এন পি কে জীবনবাজি রেখে নেতৃত্ব দিয়েছেন – বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সোনালী ফসল, ঢাকা মহানগর ( উত্তর) বি এন পি,র সেই সময়ের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মুন্সি বজলুল বাছিদ আঞ্জু।
শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আদর্শের সৈনিক, অত্যন্ত মেধাবী, অমায়িক ও ক্লিন ইমেজের মুন্সি বজলুল বাছিদ আঞ্জু সব সময় সত্য ও ন্যায়ের পথে থেকে দলকে নেতৃত্ব দিয়েছেন। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি আন্দোলন থেকে শুরু করে সরকারপতন আন্দোলনে অত্যন্ত বিচক্ষণতার সাথে তিনি ঢাকা মহানগর (উ) বি এন পি কে নেতৃত্ব দিয়েছেন। হামলা মামলায় জর্জরিত ফেরারী হয়েও, তিনি সব সময় রাজপথে থেকেছেন৷
তিনি সব সময় শোঅফ টাইপের রাজনীতির পরিবর্তে মেধামনন ভিত্তিক জনসম্পৃকততার রাজনীতি করেন।
২০২৪ এর গন অভ্যুত্থান পরবর্তী বাংলাদেশে রাজনীতিতে মানুষের মনে অনেক পরিবর্তন এসেছে। মানুষ এখন মেধাভিত্তিক ও বুদ্ধিবৃত্তিক রাজনীতি চাচ্ছেন, যা আমাদের প্রিয় নেতা,আগামির দেশনায়ক জনাব তারেক রহমান অত্যন্ত বিচক্ষণতার সাথে ইতিমধ্যেই দেশবাসীকে এই মেসেজ দিয়েছেন।
আগামির নতুন বাংলাদেশের রাজনীতিতে ঢাকা মহানগর ( উ:) বি এন পি’র অনেক বড় একটা ভুমিকা পালন করতে হবে, তাই ঢাকা মহানগর কে মেধাবী ও বুদ্ধিবৃত্তিক রাজনীতির একটা হাব বানাতে হবে।
দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার অত্যন্ত স্নেহ ভাজন ক্লিন ইমেজের নেতা মুন্সি বজলুল বাছিদ আঞ্জু , আগামী দিনের রাষ্ট্রনায়ক জনাব তারেক রহমান এর মেধাভিত্তিক ও বুদ্ধিবৃত্তিক রাজনীতি স্টাব্লিশড করার ক্ষেত্রে, সব চেয়ে বেশি ভুমিকা রাখতে পারবেন।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আদর্শের নেতাকর্মীরা
ঢাকা মহানগর (উত্তর) বি এন পি ‘র আগামির মুল নেতৃত্বে মুন্সি বজলুল বাছিদ আঞ্জু কে দেখতে চায়।