বিশ্বের সেরা ডিজিটাল দেশ এস্তোনিয়া: কম খরচে উচ্চশিক্ষা, জীবনযাপন, ও বিশেষ সুবিধার সুযোগ ।
সংবাদদাতা: ফাতেমা কান্তা
ইউরোপীয়ান ইউনিয়নের সবচেয়ে দূত বর্ধনশীল দেশ গুলোর মধ্যে অন্যতম একটি দেশ হলো এস্তোনিয়া। এস্তোনিয়াকে বিশ্বের সবচেয়ে উন্নত ডিজিটাল দেশ বলে মনে করা হয় ।
এখানে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা বাধ্যতামূলক হওয়ার ফলে, প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার দিক দিয়ে অনেক বেশি এগিয়ে। দেশটিতে শিক্ষার হার প্রায় ৯৯ শতাংশ । এমনকি এই দেশেই প্রথমে অনলাইনের মাধ্যমে পড়াশোনার সিস্টেমটি চালু করা হয়েছিল। বিশ্বের সবচেয়ে বেশি মোবাইল ব্যবহারকারীর দেশ হলো এই দেশটি। পুরো দেশটিতে ফ্রি ওয়াইফাই এর ব্যবস্তার সাথে সাথে আছে পুরো দেশের নাগরিকদের জন্য ফ্রি টান্সপোর্টের ব্যবস্তা।
ইউরোপের ছোট একটি দেশ হলেও, প্রযুক্তিগত দিক দিয়ে দেশটি বহুগুণ এগিয়ে আছে। এস্তোনিয়া দেশটির টেকনোলজি এত বেশি এগিয়ে আছে যে, সেখানকার লোকজন সকল ধরনের কাজ ডিজিটাল পদ্ধতিতে করে থাকেন। তারা মাত্র ১০ মিনিটে ইনকাম টেক্সট রিটার্ন ফাইল এবং মাত্র পাঁচ মিনিটে নতুন কোম্পানির রেজিস্ট্রার করে নিতে পারেন খুবই সহজে। এই দেশে রয়েছে প্রতিটি নাগরিকদের জন্য ফ্রি ট্রান্সপোর্টের সুবিধা। এই ফ্রি টান্সপোর্ট এর ব্যবস্তা করা হয় শুধুমাত্র দেশের মানুষের মধ্যে মেলামেশা বাড়ানোর জন্য । আর এই সিস্টেম চালু করা হয়েছে দেশের সকল নাগরিকদের ভোটের মাধ্যমে।
বাংলাদেশে যেখানে প্রতিনিয়ত জনসংখ্যার হার বেড়াই চলেছে, সেখানে এস্তোনিয়াতে প্রতিনিয়ত জনসংখ্যা কমতেই আছে। দেশটির জনসংখ্যা কমে যাওয়ার মূল কারণ হলো – জন্মহার। দেশটির প্রায় প্রতি হাজারে ১০-১২ টি বাচ্চা জন্ম গ্রহন করে থাকে। ফলে দিন দিন জনসংখ্যার হার কমে যাচ্ছে। সারা বিশ্বের তুলনায় দেশটিতে সবচেয়ে বেশি আলোচিত সুন্দরী মডেল রয়েছেন এই দেশে । সেখানে প্রতি ১০ লাখ মানুষের মধ্যে প্রায় ৮০ জনই হলেন মডেল। এ ক্ষেত্রে ও পুরুষের তুলনায় নারীদের সংখ্যাই বেশি। এমনকি বিশ্বের তৃতীয় লম্বা মানুষের দেশ হলো এস্তোনিয়া। আর এমন লম্বা মানুষরা যে মডেলই হবেন এটাই তো স্বাভাবিক।
আনুষ্ঠানিক ভাবে ‘এস্তোনিয়া প্রজাতন্ত্র ‘ উত্তর ইউরোপীয় বাল্টিক সাগরের তীরে অবস্থীত একটি রাষ্ট্র হলো এই দেশ। দেশটির রাজধানীর নাম ‘ তালিন ‘। এস্তোনিয়ার পশ্চিম বাল্টিক সাগরের অপর পাশে সুইডেন অবস্থিত এবং দক্ষিণে লাতভিয়া এবং পূর্বে রাশিয়া ও উত্তর দিকে ফিনল্যান্ড উপসাগরের অপর দিকে রয়েছে ফিনল্যান্ডের অবস্থান। তবে এস্তোনিয়া বাল্টিক দেশগুলোর মধ্যে ক্ষুদ্রতম এবং এটির অবস্থান হলো সবচেয়ে উত্তরের দিকে। পাশাপাশি রয়েছে লাতভিয়া ও লিথুনিয়া নামক দুটি বাল্টিক রাষ্ট্র। আর কেমন হয় যদি এমনি একটি আকর্ষণীয় আর অসাধারণ সুযোগ সুবিধা সম্পন্ন দেশে পড়াশোনা করে লাইফ সেটেল্ড করা যায়? হ্যা এস্তোনিয়া’তে এখন প্রচুর পরিমানে স্টুডেন্ট ভিসার সুযোগ করে দেওয়া হয়েছে। ইউরোপে যাওয়ার স্বপ্ন পূরণ করতে পারবেন এখন এস্তোনিয়ার মাধ্যমে।
তবে হ্যা! এস্তোনিয়াতে একটি দ্বীপ আছে যা Kihnu island কিংবা মহিলা Island নামে বিখ্যাত। কেননা এই দ্বীপে প্রায় ৯০ শতাংশ জনগণই হলেন মহিলা। তবে এই দেশে কিন্তু বিদেশি পুরুষদের অনেক বেশি চাহিদা। কেননা এই দেশের অর্ধশতাংশেরও বেশি জনসংখ্যা কেবল মাত্র নারীরা। ফলে দেশটিতে রয়েছে একজন পুরুষের জন্য দুইজন করে রমণী বরাদ্দ। তাই চাইলেই একজন বিদেশি পুরুষ সহজেই একজন এস্তোনিয়ান রমণীকে বিয়ে করে সেটেল্ড হয়ে যেতে পারেন।ইউরোপীয়ান ইউনিয়নের সবচেয়ে দূত বর্ধনশীল দেশ গুলোর মধ্যে অন্যতম একটি দেশ হলো এস্তোনিয়া। এস্তোনিয়াকে বিশ্বের সবচেয়ে উন্নত ডিজিটাল দেশ বলে মনে করা হয় ।
এখানে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা বাধ্যতামূলক হওয়ার ফলে, প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার দিক দিয়ে অনেক বেশি এগিয়ে। দেশটিতে শিক্ষার হার প্রায় ৯৯ শতাংশ । এমনকি এই দেশেই প্রথমে অনলাইনের মাধ্যমে পড়াশোনার সিস্টেমটি চালু করা হয়েছিল। বিশ্বের সবচেয়ে বেশি মোবাইল ব্যবহারকারীর দেশ হলো এই দেশটি। পুরো দেশটিতে ফ্রি ওয়াইফাই এর ব্যবস্তার সাথে সাথে আছে পুরো দেশের নাগরিকদের জন্য ফ্রি টান্সপোর্টের ব্যবস্তা।
ইউরোপের ছোট একটি দেশ হলেও, প্রযুক্তিগত দিক দিয়ে দেশটি বহুগুণ এগিয়ে আছে। এস্তোনিয়া দেশটির টেকনোলজি এত বেশি এগিয়ে আছে যে, সেখানকার লোকজন সকল ধরনের কাজ ডিজিটাল পদ্ধতিতে করে থাকেন। তারা মাত্র ১০ মিনিটে ইনকাম টেক্সট রিটার্ন ফাইল এবং মাত্র পাঁচ মিনিটে নতুন কোম্পানির রেজিস্ট্রার করে নিতে পারেন খুবই সহজে। এই দেশে রয়েছে প্রতিটি নাগরিকদের জন্য ফ্রি ট্রান্সপোর্টের সুবিধা। এই ফ্রি টান্সপোর্ট এর ব্যবস্তা করা হয় শুধুমাত্র দেশের মানুষের মধ্যে মেলামেশা বাড়ানোর জন্য । আর এই সিস্টেম চালু করা হয়েছে দেশের সকল নাগরিকদের ভোটের মাধ্যমে।
বাংলাদেশে যেখানে প্রতিনিয়ত জনসংখ্যার হার বেড়াই চলেছে, সেখানে এস্তোনিয়াতে প্রতিনিয়ত জনসংখ্যা কমতেই আছে। দেশটির জনসংখ্যা কমে যাওয়ার মূল কারণ হলো – জন্মহার। দেশটির প্রায় প্রতি হাজারে ১০-১২ টি বাচ্চা জন্ম গ্রহন করে থাকে। ফলে দিন দিন জনসংখ্যার হার কমে যাচ্ছে। সারা বিশ্বের তুলনায় দেশটিতে সবচেয়ে বেশি আলোচিত সুন্দরী মডেল রয়েছেন এই দেশে । সেখানে প্রতি ১০ লাখ মানুষের মধ্যে প্রায় ৮০ জনই হলেন মডেল। এ ক্ষেত্রে ও পুরুষের তুলনায় নারীদের সংখ্যাই বেশি। এমনকি বিশ্বের তৃতীয় লম্বা মানুষের দেশ হলো এস্তোনিয়া। আর এমন লম্বা মানুষরা যে মডেলই হবেন এটাই তো স্বাভাবিক।
আনুষ্ঠানিক ভাবে ‘এস্তোনিয়া প্রজাতন্ত্র ‘ উত্তর ইউরোপীয় বাল্টিক সাগরের তীরে অবস্থীত একটি রাষ্ট্র হলো এই দেশ। দেশটির রাজধানীর নাম ‘ তালিন ‘। এস্তোনিয়ার পশ্চিম বাল্টিক সাগরের অপর পাশে সুইডেন অবস্থিত এবং দক্ষিণে লাতভিয়া এবং পূর্বে রাশিয়া ও উত্তর দিকে ফিনল্যান্ড উপসাগরের অপর দিকে রয়েছে ফিনল্যান্ডের অবস্থান। তবে এস্তোনিয়া বাল্টিক দেশগুলোর মধ্যে ক্ষুদ্রতম এবং এটির অবস্থান হলো সবচেয়ে উত্তরের দিকে। পাশাপাশি রয়েছে লাতভিয়া ও লিথুনিয়া নামক দুটি বাল্টিক রাষ্ট্র। আর কেমন হয় যদি এমনি একটি আকর্ষণীয় আর অসাধারণ সুযোগ সুবিধা সম্পন্ন দেশে পড়াশোনা করে লাইফ সেটেল্ড করা যায়? হ্যা এস্তোনিয়া’তে এখন প্রচুর পরিমানে স্টুডেন্ট ভিসার সুযোগ করে দেওয়া হয়েছে। ইউরোপে যাওয়ার স্বপ্ন পূরণ করতে পারবেন এখন এস্তোনিয়ার মাধ্যমে।
তবে হ্যা! এস্তোনিয়াতে একটি দ্বীপ আছে যা Kihnu island কিংবা মহিলা Island নামে বিখ্যাত। কেননা এই দ্বীপে প্রায় ৯০ শতাংশ জনগণই হলেন মহিলা। তবে এই দেশে কিন্তু বিদেশি পুরুষদের অনেক বেশি চাহিদা। কেননা এই দেশের অর্ধশতাংশেরও বেশি জনসংখ্যা কেবল মাত্র নারীরা। ফলে দেশটিতে রয়েছে একজন পুরুষের জন্য দুইজন করে রমণী বরাদ্দ। তাই চাইলেই একজন বিদেশি পুরুষ সহজেই একজন এস্তোনিয়ান রমণীকে বিয়ে করে সেটেল্ড হয়ে যেতে পারেন।