একজন সাত বছরের শিশুর খাদ্যনালী কৃমির আক্রমণে ব্লক হয়ে পচে যায়, যার ফলে তা কেটে ফেলে দিতে হয়েছে! কৃমি শুধু পুষ্টি চুরি করে না, বরং মারাত্মকভাবে স্বাস্থ্যের ক্ষতিসাধন করে, যা প্রাণনাশের কারণও হতে পারে।
কৃমি সংক্রমণ প্রতিরোধে করণীয়:
✅ ২ বছর বয়সের পর থেকে প্রতি ৩/৪/৬ মাস অন্তর শিশুকে ও বয়স্কদের ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী কৃমিনাশক ওষুধ সেবন করান।
✅ ১ বছরের পর শিশুর কৃমি হলে ওষুধ দেওয়া সম্ভব, তবে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।
✅ নিয়মিত পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা ও নিরাপদ খাবার গ্রহণ করা কৃমি সংক্রমণ প্রতিরোধে সহায়ক।
ভ্রান্ত ধারণা দূর করুন:
❌ কৃমির ওষুধ সেবনের সাথে গরম-ঠান্ডা, আবহাওয়া বা কুসংস্কারের কোনো সম্পর্ক নেই।
আপনার খাবারের ৪০% কৃমির দখলে!
কৃমি আপনার দেহের প্রয়োজনীয় পুষ্টি শোষণ করে নেয়, যা আপনার বৃদ্ধি ও সুস্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর হতে পারে। তাই এখনই সচেতন হন এবং সঠিক সময়ে কৃমিনাশক ওষুধ সেবন করে সুস্থ থাকুন!
ভালো থাকুক পৃথিবীর প্রতিটি শিশু ও সকল প্রাণী।