নিজস্ব সংবাদদাতা:
বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বারস অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফবিসিসিআই)-এর ২০২৫-২০২৭ মেয়াদের দ্বি-বার্ষিক নির্বাচন সামনে রেখে দেশে ব্যবসায়ী মহলে ব্যাপক প্রস্তুতি চলছে। ইতোমধ্যে বিভিন্ন চেম্বার ও মেম্বার সংগঠনগুলোর মধ্যে নির্বাচনী আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে। এবারের নির্বাচনের প্রেক্ষাপট অতীতের তুলনায় অনেকটাই ভিন্ন—এবারের নির্বাচন হতে যাচ্ছে ভয়ভীতি ও প্রভাবমুক্ত, যেখানে জেনারেল বডির (জিবি) সদস্যরা স্বাধীনভাবে তাদের নেতৃত্ব নির্বাচন করতে পারবেন।
গত ৫ আগস্ট এফবিসিসিআই-এ সংস্কার ও কার্যকারিতার লক্ষ্যে গঠিত হয় “বৈষম্য বিরোধী সংস্কার পরিষদ”। এই পরিষদের মাধ্যমে সংগঠনটির স্থবিরতা কাটিয়ে পুনর্গঠনের কার্যক্রম শুরু হয়। পরিষদ গঠনের পর থেকেই সংগঠনকে আধুনিক, গতিশীল এবং মেম্বারবান্ধব করতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করছেন জনাব আতিকুর রহমান। তিনি পরিষদের মিডিয়া কমিটির চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে সংগঠনে প্রাণচাঞ্চল্য ফিরে আসে।
এফবিসিসিআইয়ের একাধিক মেম্বারদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, আতিকুর রহমান একজন মেধাবী, দূরদর্শী ও দক্ষ সংগঠক হিসেবে দীর্ঘদিন ধরে সকলের আস্থা অর্জন করে এসেছেন। ব্যবসায়ী সমাজের দাবি ও চাহিদা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে এবার তার ওপরেই সকলের প্রত্যাশা।
সকল মেম্বারের অনুরোধে তিনি এবার পরিচালক পদে প্রার্থী হয়েছেন। তার প্রার্থিতাকে কেন্দ্র করে গঠিত হয়েছে এক ধরনের গণজোয়ার।
বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের প্রাণের সংগঠন এফবিসিসিআই-কে আধুনিক, মেম্বারবান্ধব ও ব্যবসাবান্ধব করতে হলে এই মুহূর্তে আতিকুর রহমানের বিকল্প নেই—এমনটাই মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।