ভোলার বাপ্তা ইউনিয়নে ভিজিডি কার্ডে জাতীয় পরিচয়পত্র জালিয়াতি।
ভোলার বাপ্তা ইউনিয়নে চলমান ভিজিডি কার্ডের আবেদন করতে গিয়ে অনেকেই বিপাকে পরছেন বলে জানা গেছে। আবেদন করার সময় দেখা যায় উক্ত জাতীয় পরিচয়পত্র দিয়ে আগে ভিজিডি কার্ডের আবেদন করা হয়েছে। কিন্তু যার নামে জাতীয় পরিচয়পত্র করা আছে তাকে জিজ্ঞেস করলে সে এ ব্যাপারে অবগত নয় বলে জানায়।
এখন প্রশ্ন হলো সে যদি আগে তার জাতীয় পরিচয়পত্র দিয়ে আবেদন না করে তাহলে আবেদন করলো কে? এ ব্যাপারে ইউনিয়ন মেম্বার কি আদৌ কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন নাকি ইউনিয়ন পরিষদও জড়িত তা এখনো জানা যায়নি।
প্রতিটি জাতীয় পরিচয় পত্রের আন্ডারে ৩০ কেজি চাল বরাদ্দ থাকে। তাহলে হিসাব করলে অনেক টাকার চাল এই চক্র ভোগ করে। এ ব্যাপারে বাপ্তা ইউনিয়নের জনগন জেলা প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করছেন। জরুরী কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করা না হলে এই চক্র তাদের চলমান অন্যায় চালিয়ে যাবে।